আম আঁটির ভেঁপু - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, বাংলা গল্পের বই পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- 'আম আঁটির ভেঁপু'
লেখক- বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
বইয়ের ধরন- উপন্যাস
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১৬৮
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৭এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
এই উপন্যাসটি গ্রাম বাংলার প্রকৃতি এবং দুইজন ছেলে মেয়ের বেড়ে ওঠা এবং একটি সংসারের বিশাল কাহিনী নিয়ে রচিত। গ্রামবাংলার শিশুদের যে আনন্দ রয়েছে তারা অল্প কিছুতে তুষ্ট হয়ে তারা আনন্দে জীবন পার করতে পারে তার প্রতিকী হিসেবে এই উপন্যাসটির নামকরণ করেছেন 'আম আঁটির ভেঁপু' ।
প্রকৃতি ও মানুষের সম্পর্কের মধ্যে যে এক গভীর অনুভবযোগ্য এক রহস্যময় মাধুর্য লুকিয়ে আছে তা শুধুমাত্র আমরা বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা এই গল্পগুলোর মধ্যে পাই।
এই 'আম আঁটির ভেঁপু' বইটি বিভূতিবাবু লেখা বিখ্যাত উপন্যাস পথের পাঁচালীর সপ্তম পরিচ্ছদ থেকে উনবিংশ পরিচ্ছেদ পর্যন্ত অংশের কিঞ্চিৎ সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি কিশোর উপযোগী করে লেখা হয়েছে এবং এটি কিশোরদের মধ্যে অনেক জনপ্রিয়।
এই বইটিতে বেশ কয়েকটি চরিত্র রয়েছে তার মধ্যে প্রধান চরিত্রগুলি হল অপু। অপু হল হরিহর ও সর্বজয়ার ছেলে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র হলো দুর্গা। দুর্গা হচ্ছে অপুর বড় বোন, আর দুর্গা সবচেয়ে বেশি প্রকৃতির সান্নিধ্যে থাকতে ভালোবাসে। প্রকৃতির সাথে মিশে থাকার যে গুণাবলী তা দুর্গা চরিত্রের মাঝে দেখতে পাই।
অপর একটি চরিত্র হলো হরিহর তিনি দুর্গা এবং অপুর বাবা। দারিদ্র্যের কশাঘাতে জর্জরিত কিন্তু একটি আশাবাদী চরিত্র পরবর্তীতে তিনি তার ছেলেকে বিশেষভাবে প্রবাহিত করতে পারে। পরবর্তী জীবনে অপুর পথনির্দেশক হিসেবে তার বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
আরেকটি চরিত্র সর্বজয়া। পল্লী জননীর যে শ্বাশত রূপ সেটি আমরা এই চরিত্রের মধ্যে দেখতে পাই। বলা যেতে পারে তিনি বাঙালি পল্লিজননীর প্রতিনিধি। তিনি অপু ও দুর্গার জননী ।
এছাড়া আমরা আরো বেশ কয়েকটি চরিত্র পাই জীবন বৃদ্ধা পিসি, পাড়া-প্রতিবেশী থেকে আরো অনেকগুলি চরিত্র এই গল্পটিতে রয়েছে।
সেক্ষেত্রে ‘আম-আঁটির ভেঁপু’ গল্পটি সাধারণ গ্রামীণ জীবনে প্রকৃতিঘনিষ্ঠ দুইটি ভাইবোনের জীবনালেখ্য। তাদের শৈশবের আনন্দ মানুষের চিরায়ত শৈশবের আনন্দের প্রতীক।
এই বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, এই পোষ্ট হইতে আপনারা একটি গল্পর বই 'আম আঁটির ভেঁপু - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়' -এর বাংলা পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন
No comments:
Post a Comment