শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা (খন্ড ১ম ও ২য়) পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা
লেখক- উপেন্দ্রকুমার দাস
বইয়ের ধরন- গবেষণামুলক বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এখানে এই বইতে শক্তিসাধনার ইতিহাসগত, অনুষ্ঠানগত এবং তত্বগত মোটামুটি একটা সামগ্রিক পরিচয় দেবার চেষ্টা করা হয়েছে। এর আগে এই বিষয়ের উপর এইরূপ গবেষণামুল তথ্য সম্বলিত পুস্তক বাংলা ভাষায় দ্বিতীয় আরেকটি নেই। যদিও তন্ত্রতত্ত্ব, কৌলমার্গরহস্য, তান্ত্রিক গুরু প্রভৃতি গ্রন্থে শক্তিসাধনা সম্বন্ধে উৎকৃষ্ট আলোচনা আছে সন্দেহ নাই, কিন্তু কোনো গ্রন্থেই এই সাধনার পূর্ণ পরিচয় পাওয়া যায় না।
ইংরেজি ভাষায় শক্তিসাধনা সম্বন্ধে ব্যাপকতর আলোচনা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে মহামতি উডরফের দান সর্বাগ্রগণ্য ও সশ্রদ্ধ কৃতজ্ঞতার সহিত স্মরণীয়। তিনি কর্মসূত্রে ব্রিটিশ ভারতের এক হাইকোর্ট বিচারপতি ছিলেন এবং তাঁকে "আধুনিক তন্ত্র-গবেষণার জনক" বলা হয়। প্রধানতঃ তারই ঐকান্তিক চেষ্টার ফলে আমাদের দেশের একটি নিগূঢ় সাধনার যথার্থ রূপ ইংরেজি-শিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছে প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু ইংরেজি গ্রন্থাদিতেও শক্তিসাধনার ধারাবাহিক আলোচনা নাই এবং তার পূর্ণ পরিচয় পাওয়া দুষ্কর। তা ছাড়া যারা ইংরেজি জানেন না এসব গ্রন্থ তাদের নাগালের বাইরে।
শক্তিসাধনার বিস্তৃত বিবরণ আছে তন্ত্রশাস্ত্রে। কিন্তু সংস্কৃত ভাষায় রচিত তন্ত্রগ্রন্থ অল্পলোকেরই অধিগম্য। বাংলার আধুনিক শিক্ষিত সম্প্রদায় ইংরেজি যতটা জানেন সংস্কৃত জানেন তার চেয়ে ঢের কম। কাজেই তন্ত্রশাস্ত্র পড়ে শক্তিসাধনার বিষয় অবগত হওয়া এঁদের পক্ষে সম্ভবপর নয়।
আর সে অভাব পূরণ করার জন্য, এই দুটি গ্রন্থের মাধ্যমে গবেষক-লেখক উপেন্দ্রকুমার দাস ‘শক্তি সাধন’র ইতিহাসগত, অনুষ্ঠানগত এবং তত্বগত ভাবে একটি বিস্তৃত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
১। শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা, ১ম খন্ড
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৭৪১
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৬০এমবি
প্রিন্ট ভালো, তবে এই ভলিউমের কয়েকটি পৃষ্ঠা কিছুটা ঝাপসা। জলছাপ মুক্ত
বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
২। শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা, ২য় খন্ড
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৫৪৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৪১এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা বিশ্বভারতী গবেষণা-গ্রন্থমালা'র একটি গ্রন্থ সংগ্রহ করুন- 'শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা (খন্ড ১ম ও ২য়)' বাংলা বইয়ের পিডিএফ।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা
লেখক- উপেন্দ্রকুমার দাস
বইয়ের ধরন- গবেষণামুলক বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এখানে এই বইতে শক্তিসাধনার ইতিহাসগত, অনুষ্ঠানগত এবং তত্বগত মোটামুটি একটা সামগ্রিক পরিচয় দেবার চেষ্টা করা হয়েছে। এর আগে এই বিষয়ের উপর এইরূপ গবেষণামুল তথ্য সম্বলিত পুস্তক বাংলা ভাষায় দ্বিতীয় আরেকটি নেই। যদিও তন্ত্রতত্ত্ব, কৌলমার্গরহস্য, তান্ত্রিক গুরু প্রভৃতি গ্রন্থে শক্তিসাধনা সম্বন্ধে উৎকৃষ্ট আলোচনা আছে সন্দেহ নাই, কিন্তু কোনো গ্রন্থেই এই সাধনার পূর্ণ পরিচয় পাওয়া যায় না।
ইংরেজি ভাষায় শক্তিসাধনা সম্বন্ধে ব্যাপকতর আলোচনা করা হয়েছে। এক্ষেত্রে মহামতি উডরফের দান সর্বাগ্রগণ্য ও সশ্রদ্ধ কৃতজ্ঞতার সহিত স্মরণীয়। তিনি কর্মসূত্রে ব্রিটিশ ভারতের এক হাইকোর্ট বিচারপতি ছিলেন এবং তাঁকে "আধুনিক তন্ত্র-গবেষণার জনক" বলা হয়। প্রধানতঃ তারই ঐকান্তিক চেষ্টার ফলে আমাদের দেশের একটি নিগূঢ় সাধনার যথার্থ রূপ ইংরেজি-শিক্ষিত ব্যক্তিদের কাছে প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু ইংরেজি গ্রন্থাদিতেও শক্তিসাধনার ধারাবাহিক আলোচনা নাই এবং তার পূর্ণ পরিচয় পাওয়া দুষ্কর। তা ছাড়া যারা ইংরেজি জানেন না এসব গ্রন্থ তাদের নাগালের বাইরে।
শক্তিসাধনার বিস্তৃত বিবরণ আছে তন্ত্রশাস্ত্রে। কিন্তু সংস্কৃত ভাষায় রচিত তন্ত্রগ্রন্থ অল্পলোকেরই অধিগম্য। বাংলার আধুনিক শিক্ষিত সম্প্রদায় ইংরেজি যতটা জানেন সংস্কৃত জানেন তার চেয়ে ঢের কম। কাজেই তন্ত্রশাস্ত্র পড়ে শক্তিসাধনার বিষয় অবগত হওয়া এঁদের পক্ষে সম্ভবপর নয়।
আর সে অভাব পূরণ করার জন্য, এই দুটি গ্রন্থের মাধ্যমে গবেষক-লেখক উপেন্দ্রকুমার দাস ‘শক্তি সাধন’র ইতিহাসগত, অনুষ্ঠানগত এবং তত্বগত ভাবে একটি বিস্তৃত ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন।
১। শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা, ১ম খন্ড
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৭৪১
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৬০এমবি
প্রিন্ট ভালো, তবে এই ভলিউমের কয়েকটি পৃষ্ঠা কিছুটা ঝাপসা। জলছাপ মুক্ত
বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
২। শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা, ২য় খন্ড
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৫৪৯
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৪১এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা বিশ্বভারতী গবেষণা-গ্রন্থমালা'র একটি গ্রন্থ সংগ্রহ করুন- 'শাস্ত্রমুলক ভারতীয় শক্তিসাধনা (খন্ড ১ম ও ২য়)' বাংলা বইয়ের পিডিএফ।
No comments:
Post a Comment