কেন উদ্বাস্তু হতে হল- শ্রীদেবজ্যোতি রায় বাংলা বই পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- কেন উদ্বাস্তু হতে হল
লেখক- শ্রীদেবজ্যোতি রায়
বইয়ের ধরন- তথ্যমুলক বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১৭৮
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৫এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগ, তার সঙ্গে বাংলা ও পাঞ্জাব বিভাগ, প্রায় একই সময়ে কাশ্মীর যুদ্ধ অগণিত মানুষের জীবনে এক গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করে। যুক্ত বাংলা বিভক্ত হবার ফলে বন্যার জলস্রোতের মত লক্ষ লক্ষ হিন্দু পূর্ব পাকিস্তান থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, অসম, ত্রিপুরা ইত্যাদি রাজ্যে আশ্রয় গ্রহণ করেন। অবশ্য বাংলা বিভক্ত হবার পূর্বেই ১৯৪৬ সালে নোয়াখালিতে দাঙ্গার সূচনা থেকেই হিন্দুরা নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় অন্যত্র চলে যান। সংখ্যায় অল্প হলেও একই কারণে বৌদ্ধরাও চলে আসেন; চলে আসেন কিছু সংখ্যক আদিবাসী। '৪৭-এর পরে ভারতে যারা আশ্রয় গ্রহণ করেন তারা 'উদ্বাস্তু' নামেই পরিচিত হন।
* এছাড়া আপনারা সংগ্রহ করিে পারিবেন-
> জাতীয় নাগরিক পঞ্জী (NRC) বাংলা তথ্যবহুল বই
এই গ্রন্থের লেখক শ্রীদেবজ্যোতি রায় তার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার সঙ্গে বিভিন্ন সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে দুই পর্যায়ের উদ্বাস্তুদের করুণ অবস্থার বস্তুনিষ্ঠ বর্ণনা দিয়েছেন। আলোচনার সুবিধার জন্য উদ্বাস্তু আগমনের স্রোতধারাকে তিনি চার ভাগে ভাগ করেছেন। কেন পূর্ব পাকিস্তান থেকে এবং পরে বাংলাদেশ রাষ্ট্র থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা তাদের মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত হলেন তার চিত্রটি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গী' নিয়ে তুলে ধরেছেন শ্রীরায়। দেশভাগের ফলে যে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে এই গ্রন্থটি সে সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা করতে সহায়তা করবে।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের ফলে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে যে বিপর্যয় নেমে এলো তার কোন প্রামাণ্য ইতিহাস এখনও রচিত হয়নি, লেখা হয়নি কোন উল্লেখযোগ্য উপন্যাসও। অধ্যাপক প্রফুল্ল কুমার চক্রবর্তীর 'Marginal Men' হল একমাত্র তথ্যভিত্তিক গবেষণা গ্রন্থ। এই বই থেকে আমরা উদ্বাস্তু জীবনের বেদনা ও সংগ্রামের একটি ছবি পাই। শ্রীমতী তসলিমা নাসরিন রচিত 'লজ্জা’ ও ‘ফেরা উপন্যাস দু'টোতেও বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের এক করুণ চিত্র পাওয়া যায়।
দেশভাগের পর বায়ান্নটি বছর আমরা অতিক্রম করেছি। আমরা কি এই আশা করতে পারি না, দুই বাংলার কোন না কোন শক্তিশালী লেখক দেশভাগের ট্রাজেডি তুলে ধরবেন? শ্রীদেবজ্যোতি রায়ের লেখা এই গ্রন্থটি পড়তে গিয়ে বার বার এই প্রশ্নটি আমার মনে এসেছে। উদ্বাস্তু সমস্যা সম্পর্কে যাঁরা জানতে চান, তারা নিঃসন্দেহে শ্রীরায়ের গ্রন্থটি পড়ে লাভবান হবেন।- অমলেন্দু দে, ভাইস প্রেসিডেন্ট, এশিয়াটিক সোসাইটি
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা শ্রীদেবজ্যোতি রায়ের লেখা উদ্বাস্তু সম্পর্কিত তথ্যমুলক বই- 'কেন উদ্বাস্তু হতে হল'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- কেন উদ্বাস্তু হতে হল
লেখক- শ্রীদেবজ্যোতি রায়
বইয়ের ধরন- তথ্যমুলক বই
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ১৭৮
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৫এমবি
প্রিন্ট ভালো, জলছাপ মুক্ত
কেন উদ্বাস্তু হতে হল- শ্রীদেবজ্যোতি রায় |
১৯৪৭ সালের ভারত বিভাগ, তার সঙ্গে বাংলা ও পাঞ্জাব বিভাগ, প্রায় একই সময়ে কাশ্মীর যুদ্ধ অগণিত মানুষের জীবনে এক গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করে। যুক্ত বাংলা বিভক্ত হবার ফলে বন্যার জলস্রোতের মত লক্ষ লক্ষ হিন্দু পূর্ব পাকিস্তান থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, অসম, ত্রিপুরা ইত্যাদি রাজ্যে আশ্রয় গ্রহণ করেন। অবশ্য বাংলা বিভক্ত হবার পূর্বেই ১৯৪৬ সালে নোয়াখালিতে দাঙ্গার সূচনা থেকেই হিন্দুরা নিরাপদ আশ্রয়ের আশায় অন্যত্র চলে যান। সংখ্যায় অল্প হলেও একই কারণে বৌদ্ধরাও চলে আসেন; চলে আসেন কিছু সংখ্যক আদিবাসী। '৪৭-এর পরে ভারতে যারা আশ্রয় গ্রহণ করেন তারা 'উদ্বাস্তু' নামেই পরিচিত হন।
* এছাড়া আপনারা সংগ্রহ করিে পারিবেন-
> জাতীয় নাগরিক পঞ্জী (NRC) বাংলা তথ্যবহুল বই
এই গ্রন্থের লেখক শ্রীদেবজ্যোতি রায় তার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার সঙ্গে বিভিন্ন সূত্র থেকে তথ্য সংগ্রহ করে দুই পর্যায়ের উদ্বাস্তুদের করুণ অবস্থার বস্তুনিষ্ঠ বর্ণনা দিয়েছেন। আলোচনার সুবিধার জন্য উদ্বাস্তু আগমনের স্রোতধারাকে তিনি চার ভাগে ভাগ করেছেন। কেন পূর্ব পাকিস্তান থেকে এবং পরে বাংলাদেশ রাষ্ট্র থেকে ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা তাদের মাতৃভূমি থেকে বিতাড়িত হলেন তার চিত্রটি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গী' নিয়ে তুলে ধরেছেন শ্রীরায়। দেশভাগের ফলে যে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে এই গ্রন্থটি সে সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা করতে সহায়তা করবে।
১৯৪৭ সালে দেশভাগের ফলে লক্ষ লক্ষ মানুষের জীবনে যে বিপর্যয় নেমে এলো তার কোন প্রামাণ্য ইতিহাস এখনও রচিত হয়নি, লেখা হয়নি কোন উল্লেখযোগ্য উপন্যাসও। অধ্যাপক প্রফুল্ল কুমার চক্রবর্তীর 'Marginal Men' হল একমাত্র তথ্যভিত্তিক গবেষণা গ্রন্থ। এই বই থেকে আমরা উদ্বাস্তু জীবনের বেদনা ও সংগ্রামের একটি ছবি পাই। শ্রীমতী তসলিমা নাসরিন রচিত 'লজ্জা’ ও ‘ফেরা উপন্যাস দু'টোতেও বাংলাদেশের সংখ্যালঘু হিন্দুদের এক করুণ চিত্র পাওয়া যায়।
দেশভাগের পর বায়ান্নটি বছর আমরা অতিক্রম করেছি। আমরা কি এই আশা করতে পারি না, দুই বাংলার কোন না কোন শক্তিশালী লেখক দেশভাগের ট্রাজেডি তুলে ধরবেন? শ্রীদেবজ্যোতি রায়ের লেখা এই গ্রন্থটি পড়তে গিয়ে বার বার এই প্রশ্নটি আমার মনে এসেছে। উদ্বাস্তু সমস্যা সম্পর্কে যাঁরা জানতে চান, তারা নিঃসন্দেহে শ্রীরায়ের গ্রন্থটি পড়ে লাভবান হবেন।- অমলেন্দু দে, ভাইস প্রেসিডেন্ট, এশিয়াটিক সোসাইটি
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা শ্রীদেবজ্যোতি রায়ের লেখা উদ্বাস্তু সম্পর্কিত তথ্যমুলক বই- 'কেন উদ্বাস্তু হতে হল'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment