বৌদ্ধ সাহিত্যে প্রেততত্ত্ব- বিমলাচরণ লাহা বাংলা পিডিএফ
ডিজিটাল বইয়ের নাম- বৌদ্ধ সাহিত্যে প্রেততত্ত্ব
বইয়ের ধরন- ধর্ম সম্পর্কিত
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৭০
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৫এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
ডাক্তার শ্রীবিমলাচরণ লাহা, এম.এ.,বি.এল.,পি.এইচ.ডি. প্রণীত
মৃত্যুর পর মানুষের পরলোকগত আত্মা ভাল এবং মন্দ কাজ অনুসারে ফলভোগের নিমিত্ত পৃথিবীর আশেপাশে ঘুরিয়া বেড়ায়—এ ধারণা বৌদ্ধধর্মের একটি গোড়ার ধারণা। বৌদ্ধসাহিত্যে প্রেত শব্দটি আত্মা শব্দের প্রতিশব্দ মাত্র। প্রেত শব্দের মূল অর্থ লোকান্তরিত প্রাণী ; সুতরাং প্রেত বলিতে পরলোকগত আত্মাকেই বুঝাইয়া থাকে। চাইল্ডার্সও প্রেত শব্দকে মৃত ব্যক্তির আত্মা—এই অর্থেই ব্যবহার করিয়াছেন। পেতবথুনামক পালি গ্রন্থে প্রেত এবং প্রেতলোক সম্বন্ধে বিশদ আলোচনা আছে।
পেতবথুকে এই জন্য সূত্রপিটকের ক্ষুদ্দক নিকায় গ্রন্থমালার অন্তর্ভুক্ত করিয়া পালি ধৰ্ম্মসংহিতা প্রভৃতির পর্যায়ের অন্তভুক্ত করা হয়। বৌদ্ধধর্মের অভ্যুদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই প্রেত সম্বন্ধে আলোচনা আরম্ভ হয় নাই। বৌদ্ধধর্মের অভ্যুদয়ের বহুপূৰ্বে ও পরলোকগত পূর্বপুরুষদের অস্তিত্বে হিন্দুরা বিশ্বাস করিতেন এবং তাঁহাদের নামে তর্পণ করার পদ্ধতি হিন্দুদের ধর্মেরও একটা অঙ্গ ছিল। হিন্দুদের এই চিরন্তন বিশ্বাসের উপর নির্ভর করিয়াই বৌদ্ধগণ প্রেতলোক-প্রেত বা আত্মার অস্তিত্ব স্বীকার করিয়া গিয়াছেন বলিয়া মনে হয়।
যাইহোক, শ্রীবিমলাচরণ লাহা প্রণীত এই অমূল্য বইটি এই পোষ্ট হইতে সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা এই পোষ্ট একটি অনন্য বিশিষ্ট বই- 'বৌদ্ধ সাহিত্যে প্রেততত্ত্ব- বিমলাচরণ লাহা'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
ডিজিটাল বইয়ের নাম- বৌদ্ধ সাহিত্যে প্রেততত্ত্ব
বইয়ের ধরন- ধর্ম সম্পর্কিত
ফাইলের ধরন- পিডিএফ
এই বইতে মোট পৃষ্টা আছে- ৭০
ডিজিটাল বইয়ের সাইজ- ৫এমবি
প্রিন্ট খুব ভালো, জলছাপ মুক্ত
ডাক্তার শ্রীবিমলাচরণ লাহা, এম.এ.,বি.এল.,পি.এইচ.ডি. প্রণীত
মৃত্যুর পর মানুষের পরলোকগত আত্মা ভাল এবং মন্দ কাজ অনুসারে ফলভোগের নিমিত্ত পৃথিবীর আশেপাশে ঘুরিয়া বেড়ায়—এ ধারণা বৌদ্ধধর্মের একটি গোড়ার ধারণা। বৌদ্ধসাহিত্যে প্রেত শব্দটি আত্মা শব্দের প্রতিশব্দ মাত্র। প্রেত শব্দের মূল অর্থ লোকান্তরিত প্রাণী ; সুতরাং প্রেত বলিতে পরলোকগত আত্মাকেই বুঝাইয়া থাকে। চাইল্ডার্সও প্রেত শব্দকে মৃত ব্যক্তির আত্মা—এই অর্থেই ব্যবহার করিয়াছেন। পেতবথুনামক পালি গ্রন্থে প্রেত এবং প্রেতলোক সম্বন্ধে বিশদ আলোচনা আছে।
পেতবথুকে এই জন্য সূত্রপিটকের ক্ষুদ্দক নিকায় গ্রন্থমালার অন্তর্ভুক্ত করিয়া পালি ধৰ্ম্মসংহিতা প্রভৃতির পর্যায়ের অন্তভুক্ত করা হয়। বৌদ্ধধর্মের অভ্যুদয়ের সঙ্গে সঙ্গেই প্রেত সম্বন্ধে আলোচনা আরম্ভ হয় নাই। বৌদ্ধধর্মের অভ্যুদয়ের বহুপূৰ্বে ও পরলোকগত পূর্বপুরুষদের অস্তিত্বে হিন্দুরা বিশ্বাস করিতেন এবং তাঁহাদের নামে তর্পণ করার পদ্ধতি হিন্দুদের ধর্মেরও একটা অঙ্গ ছিল। হিন্দুদের এই চিরন্তন বিশ্বাসের উপর নির্ভর করিয়াই বৌদ্ধগণ প্রেতলোক-প্রেত বা আত্মার অস্তিত্ব স্বীকার করিয়া গিয়াছেন বলিয়া মনে হয়।
যাইহোক, শ্রীবিমলাচরণ লাহা প্রণীত এই অমূল্য বইটি এই পোষ্ট হইতে সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
উপরোক্ত বাংলা বইটির পিডিএফ ফাইল সংগ্রহ করুন অথবা অনলাইনে পড়ুন
প্রিয় পাঠকগণ, আপনারা এই পোষ্ট একটি অনন্য বিশিষ্ট বই- 'বৌদ্ধ সাহিত্যে প্রেততত্ত্ব- বিমলাচরণ লাহা'-এর পিডিএফ সংগ্রহ করিতে পারিবেন।
No comments:
Post a Comment